Find the Questions you Need

Showing posts with label Hindu Law- হিন্দু আইন. Show all posts
Showing posts with label Hindu Law- হিন্দু আইন. Show all posts

হিন্দু ঐতিহ্য ও প্রথাগত আইন: প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে বিস্তারিত আলোচনা

হিন্দু আইন প্রশ্নোত্তর (২০০+)

হিন্দু আইন প্রশ্ন ও উত্তর (২০০+)

অধ্যায় ১: হিন্দু আইনের মৌলিক ধারণা

প্রশ্ন 1: হিন্দু আইন কী?
হিন্দু আইন হলো সেইসব ধর্মীয় এবং আইনি নিয়মাবলি যা হিন্দুদের ব্যক্তিগত বিষয়ে প্রযোজ্য।
প্রশ্ন 2: হিন্দু আইন কোথা থেকে উদ্ভূত?
ধর্মশাস্ত্র, স্মৃতি, উপনিষদ ও শাস্ত্র থেকে।
প্রশ্ন 3: হিন্দু আইন প্রযোজ্য হয় কার উপর?
হিন্দু, শিখ, জৈন এবং বৌদ্ধদের উপর।
প্রশ্ন 4: হিন্দু আইনের আধুনিক উৎস কী?
সংবিধান, বিচারব্যবস্থা এবং প্রণীত আইন।
প্রশ্ন 5: 'ধর্মশাস্ত্র' কাকে বলে?
ধর্ম ও আচরণ সম্পর্কিত গ্রন্থসমূহ।
প্রশ্ন 6: স্মৃতি কী?
মনুস্মৃতি, যাজ্ঞবল্ক্য স্মৃতি ইত্যাদি যেখানে সামাজিক নিয়মাবলি সংকলিত।
প্রশ্ন 7: হিন্দু আইন কবে থেকে প্রণীত আইন হিসেবে বিবেচিত?
১৯৫৫ সালের পর থেকে।
প্রশ্ন 8: হিন্দু আইন কাদের দ্বারা প্রভাবিত?
ব্রিটিশ আইন, ধর্মশাস্ত্র এবং বিচারপতিদের সিদ্ধান্ত।
প্রশ্ন 9: হিন্দু আইন কি রাষ্ট্রীয় আইন?
এটি ব্যক্তিগত আইন, তবে সরকার কর্তৃক পরিচালিত।
প্রশ্ন 10: হিন্দু আইন কোথায় প্রযোজ্য নয়?
মুসলিম, খ্রিস্টান ও পার্সিদের ওপর।

অধ্যায় ২: হিন্দু ব্যক্তিগত আইন এর উৎস

প্রশ্ন 1: দুই প্রকার – প্রাচীন উৎস ও আধুনিক উৎস।
শ্রুতি, স্মৃতি, আচার, এবং স্বীকৃত ধর্মাচরণ।
প্রশ্ন 2: ঈশ্বরপ্রদত্ত জ্ঞান যা ঋষিরা শ্রবণ করেছিলেন – যেমন বেদ।
মনু, যাজ্ঞবল্ক্য, নারদ প্রমুখ স্মৃতিকার রচিত ধর্মগ্রন্থ।
প্রশ্ন 3: আইন প্রণয়ন, বিচারব্যবস্থা, প্রথা ও সিদ্ধান্ত।
Privy Council এবং ভারতের সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত।
প্রশ্ন 4: Hindu Marriage Act, Hindu Succession Act ইত্যাদি।
হ্যাঁ, যদি তা দীর্ঘদিন ধরে চলমান ও যুক্তিসঙ্গত হয়।
প্রশ্ন 5: ব্রিটিশ বিচারকরা হিন্দু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী সিদ্ধান্ত দিতে শুরু করেন।
বর্তমানে এটি প্রধানত প্রণীত আইনের দ্বারা পরিচালিত।

অধ্যায় ৩: হিন্দু বিবাহ আইন

প্রশ্ন 1: হিন্দু বিবাহ আইন কবে প্রণীত হয়?
১৯৫৫ সালে।
প্রশ্ন 2: হিন্দু বিবাহের প্রধান শর্ত কী কী?
স্বেচ্ছায় সম্মতি, বয়সসীমা, পারস্পরিক সম্মতি।
প্রশ্ন 3: বিবাহ বাতিল করার কারণ কী কী?
প্রাপ্তবয়স্কতা না থাকা, জোরপূর্বক বিবাহ, সম্পর্কের ঘনিষ্ঠতা না থাকা।
প্রশ্ন 4: বিবাহ রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক কি?
না, তবে রেজিস্ট্রেশন সুবিধাজনক।
প্রশ্ন 5: বিবাহ বিচ্ছেদ কীভাবে সম্ভব?
সমঝোতা বা আদালতের মাধ্যমে।

অধ্যায় ৪: হিন্দু সম্পত্তি আইন

প্রশ্ন 1: হিন্দু উত্তরাধিকার আইন কী?
সম্পত্তির উত্তরাধিকার নির্ধারণের বিধি।
প্রশ্ন 2: হিন্দু মহিলা সম্পত্তি অধিকার পায় কি?
হ্যাঁ, ২০০৫ সালের সংশোধনের মাধ্যমে।
প্রশ্ন 3: সম্পত্তি ভাগাভাগির নিয়ম কী?
বৈবাহিক সম্পর্ক ও রীতিনীতি অনুসারে।
প্রশ্ন 4: স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সম্পত্তির অধিকার কেমন?
সমান অধিকার মূলত স্বামী ও স্ত্রীর পৃথক সম্পত্তিতে নির্ভর করে।
প্রশ্ন 5: সন্তানের উত্তরাধিকার কেমন?
সন্তানরা সমান অংশে উত্তরাধিকার পায়।

অধ্যায় ৫: হিন্দু বিধবা পুনর্বিবাহ আইন

প্রশ্ন ১: হিন্দু বিধবা পুনর্বিবাহ আইন কবে প্রণীত?
১৯৫৬ সালে।
প্রশ্ন ২: বিধবা পুনর্বিবাহের শর্ত কী?
পুর্ব বিবাহবিচ্ছেদ বা স্বামীর মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া।
প্রশ্ন ৩: বিধবা পুনর্বিবাহের অধিকার কি?
বিধবা পুনর্বিবাহের অধিকার সংরক্ষিত।
প্রশ্ন ৪: পুনর্বিবাহে কি সম্পত্তির অধিকার প্রভাবিত হয়?
না, পুর্বের সম্পত্তির অধিকার রক্ষিত।
প্রশ্ন ৫: বিধবা পুনর্বিবাহে সামাজিক বাধা কি রয়েছে?
কিছু সামাজিক প্রথা বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

অধ্যায় ৬: হিন্দু পিতৃত্ব আইন

প্রশ্ন ১: পিতৃত্ব আইন কী?
সন্তানের পিতার আইনি স্বীকৃতি।
প্রশ্ন ২: পিতৃত্ব প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি?
বৈবাহিক সম্পর্ক, স্বীকৃতি ও আদালতের সিদ্ধান্ত।
প্রশ্ন ৩: বৈধ সন্তান ও অবৈধ সন্তানের পার্থক্য?
বৈধ সন্তান বৈবাহিক সম্পর্ক থেকে, অবৈধ সন্তান অন্যথা।

অধ্যায় ৯: হিন্দু বিবাহ আইন

প্রশ্ন ১: হিন্দু বিবাহ আইন কী?
হিন্দু বিবাহ সংক্রান্ত আইন যা ১৯৫৫ সালে প্রণীত।
প্রশ্ন ২: বিবাহের বৈধতার শর্ত কী কী?
উভয়ের সম্মতি, বয়স, আত্মীয়তার সীমাবদ্ধতা ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৩: হিন্দু বিবাহে বয়সসীমা কত?
পুরুষের জন্য ২১ বছর এবং মহিলার জন্য ১৮ বছর।
প্রশ্ন ৪: হিন্দু বিবাহ বিচ্ছেদের কারণ কী কী?
ব্যভিচার, নিষ্ঠুরতা, পরিত্যাগ, জোরপূর্বক ধর্মান্তর ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৫: বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য আবেদন কোথায় করতে হয়?
সম্পর্কিত পারিবারিক আদালতে আবেদন করতে হয়।

অধ্যায় ১০: হিন্দু সপুরুষ অধিকার

প্রশ্ন ১: সপুরুষ অধিকার কী?
স্বামীর সম্পত্তি ও পারিবারিক দায়িত্বের আইনি অধিকার।
প্রশ্ন ২: স্বামীর মৃত্যুর পর স্ত্রীর অধিকার কী?
উত্তরাধিকার, পেনশন, এবং ভরণপোষণের অধিকার।
প্রশ্ন ৩: স্বামীর সম্পত্তি বন্টনে স্ত্রীর স্থান কী?
আইন অনুসারে অংশীদার হিসেবে অধিকার প্রাপ্ত।
প্রশ্ন ৪: সপুরুষ কর্তৃক গৃহস্থালির দায়িত্ব কী?
পরিবারের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থা করা।
প্রশ্ন ৫: সপুরুষের বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যায়?
অব্যবহারের ক্ষেত্রে আদালতে মামলা করা যায়।

অধ্যায় ১১: হিন্দু কন্যাদান আইন

প্রশ্ন ১: কন্যাদান আইন কী?
কন্যাদের অধিকার রক্ষা ও আইনগত সুরক্ষা প্রদান।
প্রশ্ন ২: কন্যাদের সম্পত্তিতে অধিকার কত?
পুরুষদের সমান অংশীদারিত্বের অধিকার।
প্রশ্ন ৩: কন্যাদান প্রথা কী?
কন্যাকে বিবাহ বা দানের মাধ্যমে প্রদান।
প্রশ্ন ৪: কন্যাদের শিক্ষার অধিকার কী?
শিক্ষা গ্রহণে সমান অধিকার প্রাপ্ত।
প্রশ্ন ৫: কন্যাদের বিরুদ্ধে কোন বৈষম্য আইনত বেআইনি?
হ্যাঁ, জাতিগত ও ধর্মীয় ভিত্তিতে বৈষম্য বেআইনি।

অধ্যায় ১২: হিন্দু প্রতিপক্ষ আইন

প্রশ্ন ১: হিন্দু প্রতিপক্ষ আইন কী?
বৈবাহিক ও পারিবারিক বিরোধ নিষ্পত্তির আইন।
প্রশ্ন ২: কোন পদ্ধতিতে বিরোধ নিষ্পত্তি হয়?
সালিশ, মধ্যস্থতা ও আদালত পদ্ধতি।
প্রশ্ন ৩: হিন্দু আইনে প্রতিপক্ষ মামলা করতে পারেন?
হ্যাঁ, নির্দিষ্ট শর্ত পূরণে।
প্রশ্ন ৪: প্রতিপক্ষ মামলার সময়সীমা কত?
আইন অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়সীমা আছে।
প্রশ্ন ৫: আদালত ছাড়াও অন্য বিকল্প আছে?
হ্যাঁ, সালিশ ও মধ্যস্থতা।
প্রশ্ন ৬: প্রতিপক্ষ মামলার জন্য কি আবেদন করতে হয়?
হ্যাঁ, পারিবারিক আদালতে আবেদন করতে হয়।
প্রশ্ন ৭: বিরোধ নিষ্পত্তিতে ধৈর্যের ভূমিকা?
ধৈর্য ও আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান সহজ হয়।
প্রশ্ন ৮: কোন ক্ষেত্রে আদালত সিদ্ধান্ত দেয়?
বিরোধ নিষ্পত্তিতে পারিবারিক সালিশ ব্যর্থ হলে।
প্রশ্ন ৯: বিরোধ নিষ্পত্তি আইন কবে প্রণীত?
১৯৫৫ সালে হিন্দু প্রতিপক্ষ আইন প্রণীত।
প্রশ্ন ১০: বিরোধ নিষ্পত্তি কি বাধ্যতামূলক?
না, তবে প্রচলিত ও উৎসাহিত।

অধ্যায় ১৩: হিন্দু উত্তরাধিকার আইন

প্রশ্ন ১: হিন্দু উত্তরাধিকার আইন কী?
হিন্দু ব্যক্তিদের সম্পত্তি বণ্টনের আইন।
প্রশ্ন ২: উত্তরাধিকারীদের শ্রেণীবিভাগ কী?
স্বামী, স্ত্রী, সন্তান, পিতামাতা ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৩: স্বামী স্ত্রীর সম্পত্তিতে অধিকার পায় কীভাবে?
বিবাহিত অবস্থায় নির্দিষ্ট শর্তে অধিকার পায়।
প্রশ্ন ৪: উত্তরাধিকার আইন কবে প্রণীত?
১৯৫৬ সালে হিন্দু উত্তরাধিকার আইন প্রণীত।
প্রশ্ন ৫: কন্যাদের উত্তরাধিকার অধিকার কী?
পুরুষদের সমান সম্পত্তি পাওয়ার অধিকার।
প্রশ্ন ৬: সন্তানদের মধ্যে সম্পত্তি কীভাবে বণ্টন হয়?
সমানভাবে ভাগ করা হয়, আইন অনুযায়ী।
প্রশ্ন ৭: পিতা-মাতার সম্পত্তিতে সন্তানের অধিকার কী?
উত্তরাধিকার আইন অনুসারে অধিকার পাওয়া যায়।
প্রশ্ন ৮: উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করা যায় কি?
কোনো আইনগত কারণ ব্যতিরেকে না।
প্রশ্ন ৯: উত্তরাধিকার মামলায় আদালতের ভূমিকা কী?
বৈধ উত্তরাধিকারী নির্ধারণ করা।
প্রশ্ন ১০: হিন্দু উত্তরাধিকার আইনের প্রধান লক্ষ্য কী?
পরিবারের সম্পত্তি ন্যায্য বণ্টন নিশ্চিত করা।

অধ্যায় ১৪: হিন্দু গৃহস্থালী আইন

প্রশ্ন ১: হিন্দু গৃহস্থালী আইন কী?
পরিবার ও গৃহস্থালীর নিয়মাবলী ও দায়িত্ব।
প্রশ্ন ২: গৃহস্থালীর প্রধান দায়িত্ব কী?
পরিবারের সুষ্ঠু পরিচালনা ও সুরক্ষা।
প্রশ্ন ৩: স্ত্রীর গৃহস্থালী অধিকার কী?
পারিবারিক সম্পত্তি ও সিদ্ধান্তে অংশগ্রহণ।
প্রশ্ন ৪: স্বামীর গৃহস্থালী দায়িত্ব কী?
পরিবারের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা করা।
প্রশ্ন ৫: শিশুদের অধিকার কী?
শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
প্রশ্ন ৬: গৃহস্থালী বিবাদের সমাধান কীভাবে হয়?
আলোচনা, সালিশ বা আদালতের মাধ্যমে।
প্রশ্ন ৭: গৃহস্থালী আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্য কী?
পারিবারিক শান্তি ও কল্যাণ বজায় রাখা।
প্রশ্ন ৮: গৃহস্থালী আইন কোথায় প্রযোজ্য?
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে।
প্রশ্ন ৯: গৃহস্থালী দায়িত্বে কোন সদস্যেরা যুক্ত?
স্বামী, স্ত্রী, সন্তান ও অন্যান্য পরিবারের সদস্য।
প্রশ্ন ১০: গৃহস্থালী আইনে কোনো অপরাধ কি আছে?
না, এটি সাধারণত বিধি ও দায়িত্বের নিয়ম।

অধ্যায় ১৫: হিন্দু বিবাহবিচ্ছেদ আইন

প্রশ্ন ১: হিন্দু বিবাহবিচ্ছেদ আইন কী?
হিন্দুদের বিবাহবিচ্ছেদের শর্ত ও প্রক্রিয়া নির্ধারণকারী আইন।
প্রশ্ন ২: কোন কোন কারণে বিবাহবিচ্ছেদ দাবি করা যায়?
অবিচার, পরকীয়া, নির্যাতন, পরিত্যাগ ইত্যাদি কারণে।
প্রশ্ন ৩: বিবাহবিচ্ছেদের জন্য কোন আদালতে আবেদন করতে হয়?
পারিবারিক আদালত বা সংশ্লিষ্ট আদালতে।
প্রশ্ন ৪: বিবাহবিচ্ছেদ কত সময়ে সম্পন্ন হয়?
বিভিন্ন মামলার উপর নির্ভর করে কয়েক মাস থেকে বছর পর্যন্ত।
প্রশ্ন ৫: বিবাহবিচ্ছেদের পর সম্পত্তি ভাগ কীভাবে হয়?
আইনের নিয়ম অনুযায়ী সমান বা ন্যায়সঙ্গত ভাগ হয়।
প্রশ্ন ৬: সন্তানদের опека বা লালন-পালনে আদালতের ভূমিকা কী?
সন্তানদের সর্বোত্তম স্বার্থে আদালত সিদ্ধান্ত নেয়।
প্রশ্ন ৭: কি কারণে বিবাহবিচ্ছেদ বাতিল হতে পারে?
মিথ্যা তথ্য বা অনৈতিক পদ্ধতি প্রমাণিত হলে।
প্রশ্ন ৮: বিবাহবিচ্ছেদ আইনে গোপনীয়তা বজায় থাকে কি?
হ্যাঁ, মামলার বিবরণ গোপন রাখা হয়।
প্রশ্ন ৯: বিবাহবিচ্ছেদের পর পুনরায় বিবাহ সম্ভব কি?
হ্যাঁ, আইনের শর্ত পূরণে সম্ভব।
প্রশ্ন ১০: হিন্দু বিবাহবিচ্ছেদ আইনের সংশোধন কবে হয়েছিল?
বিভিন্ন সময়ে সংশোধন হয়েছে, প্রধান সংশোধন ১৯৫৬ সালে।

অধ্যায় ১৬: হিন্দু গার্ডিয়ানশিপ আইন

প্রশ্ন ১: হিন্দু গার্ডিয়ানশিপ আইন কী?
সন্তানদের লালন-পালনের জন্য গার্ডিয়ানের নিয়মাবলী।
প্রশ্ন ২: গার্ডিয়ান নির্বাচন কিভাবে হয়?
বিচারক বা অভিভাবকরা আইনের মাধ্যমে নির্ধারণ করেন।
প্রশ্ন ৩: গার্ডিয়ানের অধিকার কী কী?
সন্তানের দেখাশোনা, সম্পত্তি পরিচালনা ও শিক্ষার দায়িত্ব।
প্রশ্ন ৪: গার্ডিয়ানশিপ কবে প্রযোজ্য হয়?
সন্তানরা অবিবাহিত এবং ন্যূনতম বয়সের অধীনে থাকলে।
প্রশ্ন ৫: গার্ডিয়ান পরিবর্তন সম্ভব কি?
হ্যাঁ, সন্তানের মঙ্গলের জন্য আদালত পরিবর্তন করতে পারে।
প্রশ্ন ৬: গার্ডিয়ানশিপের সময়সীমা কত?
সাধারণত সন্তানের পূর্ণবয়স্ক হওয়া পর্যন্ত।
প্রশ্ন ৭: গার্ডিয়ানের কর্তব্য কী?
সন্তানের সব দায়িত্ব পালন করা।
প্রশ্ন ৮: গার্ডিয়ানশিপ মামলায় কাকে আবেদন করতে হয়?
পারিবারিক আদালত বা সংশ্লিষ্ট আদালত।
প্রশ্ন ৯: গার্ডিয়ানশিপ কাকে প্রদান করা হয়?
সাধারণত মা, বাবা অথবা বিশ্বস্ত অভিভাবক।
প্রশ্ন ১০: গার্ডিয়ানশিপ আইন সংশোধন হয়েছে কি?
হ্যাঁ, সময়ে সময়ে সংশোধন হয়েছে।

অধ্যায় ১৭: হিন্দু পুনর্বিবাহ আইন

প্রশ্ন ১: হিন্দু পুনর্বিবাহ আইন কী?
বিবাহবিচ্ছেদের পর পুনরায় বিবাহের নিয়মাবলী।
প্রশ্ন ২: পুনর্বিবাহের শর্ত কী কী?
আইনগত বাধ্যতামূলক শর্ত পূরণ করতে হয়।
প্রশ্ন ৩: বিবাহবিচ্ছেদের পর কতদিন পরে পুনর্বিবাহ করতে পারবে?
আইনের শর্ত অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করতে হয়।
প্রশ্ন ৪: পুনর্বিবাহের ক্ষেত্রে সম্পত্তি কেমন হয়?
নতুন বিবাহের সঙ্গে সম্পত্তির অধিকার পরিবর্তিত হতে পারে।
প্রশ্ন ৫: পুনর্বিবাহে সন্তানদের অধিকার কী?
নতুন পরিবারের সন্তানদের আইনি অধিকার স্বীকৃত।
প্রশ্ন ৬: পুনর্বিবাহের পর বৈবাহিক সম্পর্ক কেমন হয়?
আইনগতভাবে বৈধ বিবাহ হিসেবে স্বীকৃত।
প্রশ্ন ৭: পুনর্বিবাহে কাকে বাধা দেয়?
আইনগত শর্ত না পূরণ করলে বাধা দেয়।
প্রশ্ন ৮: পুনর্বিবাহের ক্ষেত্রে সামাজিক বাধা কি আছে?
কিছু সামাজিক বাধা থাকলেও আইন অনুমোদন দেয়।
প্রশ্ন ৯: পুনর্বিবাহের জন্য আদালতের অনুমতি লাগে কি?
সাধারণত না, তবে নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে প্রয়োজন হতে পারে।
প্রশ্ন ১০: হিন্দু পুনর্বিবাহ আইন কখন প্রণীত হয়েছিল?
১৯৫৫ সালের হিন্দু বিবাহ আইন সংশোধনের সময়।

অধ্যায় ১৮: হিন্দু সম্পত্তি আইন

প্রশ্ন ১: হিন্দু সম্পত্তি আইন কী?
হিন্দু ব্যক্তিদের সম্পত্তির অধিকার ও বন্টনের নিয়মাবলী।
প্রশ্ন ২: সম্পত্তি উত্তরাধিকার সূত্রে কিভাবে প্রাপ্ত হয়?
আইনের নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে সন্তানেরা ও উত্তরাধিকারীরা পায়।
প্রশ্ন ৩: হিন্দু সহভাগী সম্পত্তি কী?
একটি পরিবারে সদস্যদের সম্মিলিত অধিকারভুক্ত সম্পত্তি।
প্রশ্ন ৪: মেয়েদের সম্পত্তি পাওয়ার অধিকার আছে কি?
হ্যাঁ, হিন্দু মহিলাদেরও আইন অনুযায়ী অধিকার রয়েছে।
প্রশ্ন ৫: দলিত সম্পত্তি কি?
পরিবারের ঐতিহ্যগত ভাগাভাগির সম্পত্তি।
প্রশ্ন ৬: সম্পত্তি বিক্রি করতে পারবে কি?
আইনগত নিয়ম মেনে সদস্যরা বিক্রি করতে পারে।
প্রশ্ন ৭: স্বামী বা স্ত্রীর সম্পত্তিতে অধিকার থাকে কি?
আইনের শর্ত অনুযায়ী কিছু অধিকার থাকে।
প্রশ্ন ৮: হিন্দু সম্পত্তি আইনে পরিবর্তন কখন হয়েছিল?
বিভিন্ন সময়ে সংশোধন ও উন্নতি ঘটেছে।
প্রশ্ন ৯: সম্পত্তি বিরোধ কিভাবে সমাধান হয়?
আদালত বা সালিশি পদ্ধতিতে।
প্রশ্ন ১০: সম্পত্তি হস্তান্তর করার নিয়ম কী?
আইন ও চুক্তির ভিত্তিতে সম্পত্তি হস্তান্তর হয়।

অধ্যায় ১৯: হিন্দু উত্তরাধিকার আইন

প্রশ্ন ১: হিন্দু উত্তরাধিকার আইন কী?
হিন্দুদের সম্পত্তি উত্তরাধিকার পাওয়ার নিয়মাবলী।
প্রশ্ন ২: উত্তরাধিকারী কারা হতে পারে?
স্বামী, স্ত্রী, সন্তান, পিতা-মাতা ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৩: হিন্দু উত্তরাধিকার আইন কবে প্রণীত হয়েছিল?
১৯৫৬ সালে হিন্দু উত্তরাধিকার আইন।
প্রশ্ন ৪: উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত হতে পারে কি?
কিছু শর্ত পূরণ না হলে হতে পারে।
প্রশ্ন ৫: সন্তানদের মধ্যে সম্পত্তি ভাগ কিভাবে হয়?
সমান ভিত্তিতে ভাগ করা হয়।
প্রশ্ন ৬: স্ত্রীর অধিকার কত?
আইনের নির্ধারিত অংশ।
প্রশ্ন ৭: পিতার সম্পত্তিতে সন্তানদের অধিকার কী?
আইন অনুযায়ী স্বাভাবিক উত্তরাধিকারী।
প্রশ্ন ৮: হিন্দু উত্তরাধিকার আইনে কোনো ব্যতিক্রম আছে কি?
কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে আইন আলাদা হতে পারে।
প্রশ্ন ৯: উত্তরাধিকার আইন সংশোধিত হয়েছে কি?
হ্যাঁ, সময়ে সময়ে সংশোধিত হয়েছে।
প্রশ্ন ১০: আদালতের মাধ্যমে উত্তরাধিকার বিতর্ক সমাধান হয় কি?
হ্যাঁ, আদালত সিদ্ধান্ত দেয়।

অধ্যায় ২০: হিন্দু বিধবা অধিকার আইন

প্রশ্ন ১: হিন্দু বিধবা অধিকার আইন কী?
বিধবা নারীদের আইনি অধিকার নির্ধারণ করে।
প্রশ্ন ২: বিধবার কোন কোন অধিকার আছে?
সম্পত্তি, পেনশন, বিবাহ পুনরায় করার অধিকার।
প্রশ্ন ৩: বিধবার সম্পত্তি অধিকার কত?
আইনের নির্ধারিত অংশের অধিকার থাকে।
প্রশ্ন ৪: বিধবা পুনরায় বিবাহ করতে পারে কি?
হ্যাঁ, আইনের শর্ত পূরণে পারে।
প্রশ্ন ৫: বিধবা কি পরিবারের সম্পত্তিতে অধিকারী?
হ্যাঁ, নির্দিষ্ট শর্তে অধিকারী।
প্রশ্ন ৬: বিধবার পেনশনের অধিকার কেমন?
কোনো সরকারি বা চাকরির ক্ষেত্রে নির্ধারিত।
প্রশ্ন ৭: বিধবার সামাজিক নিরাপত্তা কীভাবে নিশ্চিত?
আইন ও সমাজের বিভিন্ন ব্যবস্থা।
প্রশ্ন ৮: বিধবার অধিকার লঙ্ঘিত হলে করণীয়?
আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়।
প্রশ্ন ৯: বিধবা কী কর্পোরেট সম্পত্তির অধিকার পেতে পারে?
নির্দিষ্ট শর্ত পূরণে পারে।
প্রশ্ন ১০: বিধবার অধিকার আইন কখন প্রণীত হয়েছিল?
বিভিন্ন সময়ে সংশোধনসহ প্রণীত।

হিন্দু আইনের উৎসগুলি আলোচনা কর?

হিন্দু আইনের নিম্ন লিখিত উৎসগুলি পরিলক্ষিত হয়-

১। শ্রুতি (Sruti): স্র ধাতু হতে শ্রুতি শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। আক্ষরিক অথ্যে শ্রুতির অর্থ হল যা শ্রবণ করা হয়েছে। সুতরাং শ্রবণেন্দ্রিয় বা কর্ণ দ্বারা যা শ্রুত হয়েছে বা শোনা গিয়েছে উহাই শ্রুতি।ফলে, যে সকল দৈববাণী হিন্দু মনীষীগণের অন্তরে ধ্বনিত ও প্রতিধ্বনিত হয়েছে বা যে সকল বাণী তারা শ্রবণ করেছেন, উহাই শ্রুতি। ইহা হল হিন্দু আইনের অন্যতম উৎস। শ্রুতির অপর না হল বেদ। প্রাচীনকালে দেবতাগণ কর্তৃক প্রত্যক্ষভাবে যা বলা হয়েছিল এবং মুনিবগণ যা শ্রবণ করেছিলেন, পরবর্তীকালে মনিবর কৃষ্ণ দ্বৈপায়নক কর্তৃক উহা সংকলিত হয় িএবং ঐ সংকলিত শ্রুতিকে বেদ বলা হয়।

বেদ আবার চার খন্ডে বিভক্ত। (১) ঋক বেদ (২)  সামবেদ (৩) যদুবেদ ও (৪) অথর্ববেদ। এই চারটি বেদকে একত্রে শ্রুতিশাস্ত্র বলে অভিহিত করা হয়।

২। স্মৃতি (Smriti):

৩। ব্যাখ্যা অথবা নিবন্ধ (Commentaries):

৪। প্রথা (Custom):

৫। বিচারের সিদ্ধান্ত অথবা নজির (Judicial Decision):

৬। বিধিবদ্ধ আইন (Acts of Legislature):

৭। পুরাণ (Puran):

৮। সুবিচার ন্যায়পরতা ও সুবিচার (Justice, equity and good Conscience):

৯। ফ্যাকর্টাম ভ্যালেট (Factum Valet):