হিন্দু আইনের নিম্ন লিখিত উৎসগুলি পরিলক্ষিত হয়-
১। শ্রুতি (Sruti): স্র ধাতু হতে শ্রুতি শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। আক্ষরিক অথ্যে শ্রুতির অর্থ হল যা শ্রবণ করা হয়েছে। সুতরাং শ্রবণেন্দ্রিয় বা কর্ণ দ্বারা যা শ্রুত হয়েছে বা শোনা গিয়েছে উহাই শ্রুতি।ফলে, যে সকল দৈববাণী হিন্দু মনীষীগণের অন্তরে ধ্বনিত ও প্রতিধ্বনিত হয়েছে বা যে সকল বাণী তারা শ্রবণ করেছেন, উহাই শ্রুতি। ইহা হল হিন্দু আইনের অন্যতম উৎস। শ্রুতির অপর না হল বেদ। প্রাচীনকালে দেবতাগণ কর্তৃক প্রত্যক্ষভাবে যা বলা হয়েছিল এবং মুনিবগণ যা শ্রবণ করেছিলেন, পরবর্তীকালে মনিবর কৃষ্ণ দ্বৈপায়নক কর্তৃক উহা সংকলিত হয় িএবং ঐ সংকলিত শ্রুতিকে বেদ বলা হয়।
বেদ আবার চার খন্ডে বিভক্ত। (১) ঋক বেদ (২) সামবেদ (৩) যদুবেদ ও (৪) অথর্ববেদ। এই চারটি বেদকে একত্রে শ্রুতিশাস্ত্র বলে অভিহিত করা হয়।
২। স্মৃতি (Smriti):
৩। ব্যাখ্যা অথবা নিবন্ধ (Commentaries):
৪। প্রথা (Custom):
৫। বিচারের সিদ্ধান্ত অথবা নজির (Judicial Decision):
৬। বিধিবদ্ধ আইন (Acts of Legislature):
৭। পুরাণ (Puran):
৮। সুবিচার ন্যায়পরতা ও সুবিচার (Justice, equity and good Conscience):
৯। ফ্যাকর্টাম ভ্যালেট (Factum Valet):