Find the Questions you Need

Showing posts with label Constitutional Law of Bangladesh- বাংলাদেশের সাংবিধানিক আইন. Show all posts
Showing posts with label Constitutional Law of Bangladesh- বাংলাদেশের সাংবিধানিক আইন. Show all posts

বাংলাদেশের সাংবিধানিক আইন: ৫০টি প্রশ্ন ও উত্তর

বাংলাদেশের সাংবিধানিক আইন: ৫০টি প্রশ্ন ও উত্তর

বাংলাদেশের সাংবিধানিক আইন: ৫০টি প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন ১: বাংলাদেশের প্রথম সংবিধান কবে প্রণীত হয়?
উত্তর: ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর।
প্রশ্ন ২: বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় কবে?
উত্তর: ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২।
প্রশ্ন ৩: বাংলাদেশের সংবিধানের প্রস্তাবনায় কী উল্লেখ আছে?
উত্তর: গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয়তাবাদ।
প্রশ্ন ৪: সংবিধানের সর্বোচ্চ আইন কোনটি?
উত্তর: বাংলাদেশ সংবিধানই দেশের সর্বোচ্চ আইন।
প্রশ্ন ৫: সংবিধানের মোট কতটি অনুচ্ছেদ রয়েছে?
উত্তর: মূলত ১৫৩টি অনুচ্ছেদ (পরবর্তীতে পরিবর্তিত)।
প্রশ্ন ৬: সংবিধানের কয়টি অংশ আছে?
উত্তর: মোট ১১টি অংশ।
প্রশ্ন ৭: বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি কে নিযুক্ত করেন?
উত্তর: জাতীয় সংসদ রাষ্ট্রপতিকে নির্বাচন করে।
প্রশ্ন ৮: প্রধানমন্ত্রীর নিয়োগ কে দেন?
উত্তর: রাষ্ট্রপতি।
প্রশ্ন ৯ : বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কোন অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে?
উত্তর: অনুচ্ছেদ ৯৪।
প্রশ্ন ১০: মৌলিক অধিকার কোন কোন অনুচ্ছেদে রয়েছে?
উত্তর: ২৬ থেকে ৪৭ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত।
প্রশ্ন ১১: সংবিধানের সংশোধন কিভাবে হয়?
উত্তর: সংসদের দুই-তৃতীয়াংশ ভোটে।
প্রশ্ন ১২: জরুরি অবস্থা ঘোষণার ক্ষমতা কার?
উত্তর: রাষ্ট্রপতি।
প্রশ্ন ১৩: ১ম সংশোধন কবে হয়?
উত্তর: ১৯৭৩ সালে।
প্রশ্ন ১৪: ধর্মীয় স্বাধীনতা কোন অনুচ্ছেদে নিশ্চিত করা হয়েছে?
উত্তর: অনুচ্ছেদ ৪১।
প্রশ্ন ১৫: নির্বাচন কমিশন সংক্রান্ত ধারা কোনটি?
উত্তর: অনুচ্ছেদ ১১৮।
প্রশ্ন ১৬: বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা কোনটি?
উত্তর: বাংলা (অনুচ্ছেদ ৩)।
প্রশ্ন ১৭: জাতীয় সংসদ সংক্রান্ত ধারা কোনটি?
উত্তর: অনুচ্ছেদ ৬৫ থেকে ৯৩।
প্রশ্ন ১৮: গরিকের ন্যায়বিচারের অধিকার কোন অনুচ্ছেদে?
উত্তর: অনুচ্ছেদ ২৭।
প্রশ্ন ১৯: নির্বাহী বিভাগের প্রধান কে?
উত্তর: প্রধানমন্ত্রী।
প্রশ্ন ২০: স্বাধীনতার ঘোষণা কবে হয়?
উত্তর: ২৬ মার্চ ১৯৭১।
প্রশ্ন ২১: সংবিধান প্রণয়নের মূল উদ্দেশ্য কী?
উত্তর: জনগণের মৌলিক অধিকার ও শাসন কাঠামো নির্ধারণ।
প্রশ্ন ২২: বিচারপতি নিয়োগ কোথায় বলা আছে?
উত্তর: অনুচ্ছেদ ৯৫।
প্রশ্ন ২৩: জাতীয় পতাকা সংক্রান্ত অনুচ্ছেদ কোনটি?
উত্তর: সংবিধানে নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ নেই, তবে রাষ্ট্রপতির আদেশে নির্ধারিত।
প্রশ্ন ২৪: সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনের তাৎপর্য কী?
উত্তর: সামরিক শাসনকে বৈধতা প্রদান।
প্রশ্ন ২৫: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ কোন ধরণের রাষ্ট্র?
উত্তর: একটি গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র।
প্রশ্ন ২৬: সংবিধানের নবম সংশোধনী কী?
উত্তর: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতির পরিবর্তন।
প্রশ্ন ২৭: হাইকোর্ট বিভাগ সংক্রান্ত অনুচ্ছেদ কোনটি?
উত্তর: অনুচ্ছেদ ১০০-১০২।
প্রশ্ন ২৮: সুপ্রিম কোর্টের গঠন কীভাবে?
উত্তর: হাইকোর্ট বিভাগ ও আপিল বিভাগ।
প্রশ্ন ২৯: ষ্ট্রপতির পদত্যাগ পদ্ধতি কী?
উত্তর: স্বাক্ষরিত পত্র স্পিকারের নিকট জমা দিয়ে।
প্রশ্ন ৩০: আইন মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা কী?
উত্তর: আইন প্রণয়ন ও বিচার বিভাগ সমন্বয়।
প্রশ্ন ৩১: সরকার পরিচালনায় মূল ভিত্তি কী?
উত্তর: সংবিধান।
প্রশ্ন ৩২: জাতীয় মানবাধিকার কমিশন কোথায় উল্লেখ আছে?
উত্তর: টি সংবিধানে নয়, আলাদা আইনে প্রতিষ্ঠিত।
প্রশ্ন ৩৩: সংবিধানে কয়টি তফসিল আছে?
উত্তর: লত ৭টি তফসিল।
প্রশ্ন ৩৪: তফসিল ১-এ কী বলা হয়েছে?
উত্তর: বাংলাদেশের মানচিত্র ও সীমানা।
প্রশ্ন ৩৫: সংবিধানের প্রস্তাবনায় “আমরা জনগণ” কথার অর্থ কী?
উত্তর: জনগণের কর্তৃত্বকে স্বীকৃতি দেওয়া।
প্রশ্ন ৩৬: বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আদর্শ কী?
উত্তর: গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ।
প্রশ্ন ৩৭: মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের প্রতিকার কোথায় চাওয়া যায়?
উত্তর: হাইকোর্টে রিট মামলা করে।
প্রশ্ন ৩৮: জাতীয় সংসদের সদস্য সংখ্যা কত?
উত্তর: ৩০০টি নির্বাচিত + ৫০টি সংরক্ষিত নারী আসন।
প্রশ্ন ৩৯: বাংলাদেশের সরকারব্যবস্থা কী?
উত্তর: সংসদীয় গণতন্ত্র।
প্রশ্ন ৪০: ধান বিচারপতিকে কে নিয়োগ দেন?
উত্তর: রাষ্ট্রপতি।
প্রশ্ন ৪১: নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব কী?
উত্তর: সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পরিচালনা।
প্রশ্ন ৪২: সাভার গণভবন কোথায়?
উত্তর: রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবন নয়, রাজনৈতিক সভার স্থান।
প্রশ্ন ৪৩: আইনের শাসনের অর্থ কী?
উত্তর: সকল নাগরিক ও রাষ্ট্র আইনমান্য।
প্রশ্ন ৪৪: সংবিধান সংশোধন সর্বশেষ কবে হয়েছে?
উত্তর: ১৭তম সংশোধনী ২০১৮ সালে।
প্রশ্ন ৪৫: প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা কার অধীন?
উত্তর: রাষ্ট্রের।
প্রশ্ন ৪৬: আইনগত সমতা কোন অনুচ্ছেদে?
উত্তর: অনুচ্ছেদ ২৭।
প্রশ্ন ৪৭: সংবাদপত্রের স্বাধীনতা কোথায় বলা
উত্তর: অনুচ্ছেদ ৩৯।
প্রশ্ন ৪৮: দারিদ্র্য বিমোচন কীভাবে নিশ্চিত?
উত্তর: রাষ্ট্রীয় নীতিমালার মাধ্যমে (চতুর্থ অংশ)।
প্রশ্ন ৪৯: রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব কী?
উত্তর: জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষা।
প্রশ্ন ৫০: সংবিধানের মূল দর্শন কী?
উত্তর: জনগণের ক্ষমতা ও শাসনের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা।
© 2025 LLB Question Bank BD. সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

একজন সংসদ সদস্যের আসন কিভাবে শূন্য হয়? Constitutional Law of Bangladesh

Constitutional Law of Bangladesh- বাংলাদেশের সাংবিধানিক আইন

একজন সংসদ সদস্যের আসন কিভাবে শূন্য হয় সংবিধানের ৬৭ সং অনুচ্ছেদে এ বিষয়ে বর্ণনা দেয়া আছে।
১. তিনি যদি মৃত্যুবরণ করেন।
২. তিনি যদি বিদেশে নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন।
৩. তিনি যদি পাগল হন।
৪. তিনি যদি একাধিক্রমে ৯০ (নব্বই) দিন সংসদে অনুপস্থি থাকেন।
৫. তিনি যদি একাধিক আসনে নির্বাচিত হয়ে ১টি আসন রেখে অন্যান্য আসনগুলো ত্যাগ না করেন তবে সবগুলো আসন বাতিল হবে।
৬. কোন উপযুক্ত আদালত যদি তাকে অযোগ্য বলে গণ্য করে।
৭. তিনি যদি রাষ্ট্রপতি হিসাবে নির্বাচিত হন।
৮. তিনি যদি সংসদ সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হওয়ার ৯০ (নব্বই) দিনের মধ্যে শপথ নিতে ব্যর্থ হয়। শর্ত থাকে যে, তিনি সংসদের স্পিকারের অনুমতি নিয়ে সময় বাড়ানো যেতে পারে।


মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার বলতে কি বুঝ? মানবাধিকার ও মৌলিক অধিকারের মধ্যে পার্থক্য কি?

মানব অধিকার বলতে মানুষের যে কোন অধিকারকে বুঝায় না। মানবাধিকার শব্দটি বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত হয়। আইনগত ও নৈতিক অধিকারগুলোর মধ্যে সেগুলোই মানবাধিকার যেগুলো পৃথিবীর সকল মানুষ শুধু মানুষ হিসেবে দাবী করতে পারে।এ অধিকারগুলো চিরন্ত্রণ সার্বজনীন। এগুলো কোন দেশ-কালের সীমার মধ্যে আবব্ধ নয়। পৃথিবীর সকল মানুষ এ অধিকার নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে।

মানবাধিকারের প্রধান বৈশিষ্ট্য দুটি:
(ক) সার্বজনীন সহজাততা
(খ) অহস্তান্তর যোগ্যতা
এদুটি বৈশিষ্ঠ্যে কারনে মানব অধিকার অন্যান্য অধিকার থেকে পৃথক।

মৌলিক অধিকারঃ যকন কতিপয় মানবাধিকাকে কোন দেশের সংবিধানে লিপিবব্ধ করা হয় এবং সাংবিধানিক নিশ্চয়তা দ্বারা সংরক্ষণ করা হয় তখন তাকে মৌলিক অধিকার বলা হয়। মৌলিক অধিকারগুলো সবই মানব অধিকার। তবে এগুলোকে মৌলিক অধিকার বলার কারণ হলো যেহেতু সংবিধান দেশের সর্বচ্চো আইন বা মৌলিক আইন। এবং ঐ সংবিধানে সংযুজিত অধিকারগুলি মৌলিক আইনের অংশ। এদেরকে বিশেষ সাংবিধানিক আইনে রক্ষা করা হয়। এদেশের পরিবর্তন করতে হলে সয়ং সংবিধানকে পরিবর্তন করতে হয়।


বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি কয়টি? সার্বজনীন মানবাধিকার কয়টি?

প্রশ্ন: বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি কয়টি?
উত্তর: বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি ৪টি। যথা-
ক) গণতন্ত্র
খ) সমাজতন্ত্র
গ) জাতীয়তাবাদ
ঘ) ধর্মনিরপেক্ষতা

প্রশ্ন: বাংলাদেশের  সংবিধানের কত নং অনুচ্ছেদে প্রধান মূলনীতি সম্পর্কে বলা হয়েছে?
উত্তর: বাংলাদেশের  সংবিধানের ২য় ভাগে, ৮ম অনুচ্ছেদে প্রধান মূলনীতি সম্পর্কে বলা হয়েছে।


নিষেধাজ্ঞা কি? নিষেধাজ্ঞা কত প্রকার ও কি কি?

নিষেধাজ্ঞাঃ
নিষেধাজ্ঞা আদালতের একটি নির্দেশ । যা দ্বারা কোন ব্যক্তিকে একটি অন্যায়  কাজ করা বা করা হতে বিরত থাকতে বলা হয়।অথ্যাৎ নিষেধাজ্ঞা হল এমন একটি বিচার বিভাগীয় কার্যক্রম যা দ্বারা কোন পক্ষকেক কোন করাজ করা বা করা হতে বিরত থাকাকে বুঝায়। নিষেধাজ্ঞা Equty হতে উদ্ভত এটি আদালতের একটি সেচ্ছাধীন ক্ষমতা।

অন্যভাবে বলা যায়, নিষেধাজ্ঞা হল একটি বিচারবিভাগীয় কার্যক্রম যেখানে কোন পক্ষকে নির্দিষ্ট কোন কাজ করা বা করা হতে বিরত থাকার নির্দেশ প্রদান করা হয়। ইংল্যান্ডের ইকুইটি আদালতের একটি যুগান্তকারী সৃষ্টি হল এই নিষেধাজ্ঞা। আদালত তার স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা (Discretionary Power) প্রয়োগ করে এই নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রদান করেন।নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রদান করা বা না করা আদালতের সুবিবেচনার উপর নির্ভরশিল। কেউ অধিকার হিসাবে নিষেধাজ্ঞা দাবী করতে পারেনা।


রীট কাকে বলে? রীট কত প্রকার ও কি কি?

রীটের উৎপত্তি ও বিকাশঃ
রীটের উৎপত্তি ও বিকাশ ইংল্যান্ডে। প্রথমে রীট ছিল রাজকীয় বিশেষ অধিকার। রাজা বা রাণী বিচারের নির্ধারক হিসাবে রীট জারি করতে পারত।। এক মাত্র রাজা বা রাণীর রীট জারির ক্ষমতা ছিল বলে বিশেষাধিকার রীট বলা হত। রাজা বা রাণী তাদের কর্মচারী বা অফিসারদের, তাদের কাজে বাধ্য থাকার জন্য অথবা কোন অবৈধ্য কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য রীট জারি করত। পরবর্তীতে রাজা বা রাণীর এই বিশেষ অধিকার নাগরিকদের অধিকারে চলে আসে। নাগরিকগণ সরকাররি কর্মকর্তাদের আচরণে ও কাজে সংখুব্ধ হয়ে রাজার কাছে আসতো, রাজা তার বিশেষ অধিকার বলে রীট জারি করত। রাজা বা রাণীর প্রতিনিধি হিসেবে ইংল্যান্ডের দুই ধরনের আদালতে নাগরিকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে রীট জারি করত।


অলিখিত সংবিধান বলতে কি বুঝ? অলিখিত সংবিধানের বৈশিষ্টসমূহ আলোচনা কর?

১। সংবিধান কাকে বলে?

উত্তর : সংবিধান হলো রাষ্ট্র পরিচালনার মৌলিক দলিল। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থা পরিচালিত হয়। আইন, শাসন ও বিচার বিভাগ কিভাবে গঠিত হবে, এদের গঠন ও ক্ষমতা কী হবে, জনগণ রাষ্ট্র প্রদত্ত কী কী অধিকার ভোগ করবে এবং জনগণ ও সরকারের সম্পর্ক কেমন হবে—এসব বিষয় সংবিধানে উল্লেখ থাকে। অর্থাৎ যেসব নিয়মের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালিত হয়, তাকে সংবিধান বলে।

২। লিখিত সংবিধান কাকে বলে?

উত্তর : লিখিত সংবিধানের বেশির ভাগ বিষয় দলিলে লিপিবদ্ধ থাকে। যেমন—বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান লিখিত।

৩। অলিখিত সংবিধান বলতে কি বুঝ?

উত্তর : অলিখিত সংবিধানের বেশির ভাগ নিয়ম কোনো দলিলে লিপিবদ্ধ থাকে না। এ ধরনের সংবিধান প্রথা ও রীতি-নীতিভিত্তিক, চিরাচরিত নিয়ম ও আচার-অনুষ্ঠানের ভিত্তিতে গড়ে ওঠে। যেমন—ব্রিটেনের সংবিধান অলিখিত।